শিক্ষক সম্পর্কে বাংলা সাহিত্যের নোবেল বিজয়ী কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বলেছেন, “বিদ্যা যে দিবে এবং বিদ্যা যে নেবে তাদের উভয়ের মাঝখানে যে সেতু, সেই সেতুটি হচ্ছে ভক্তি¯েড়বহের সম্বন্ধ। সেই আত্মীয়তার সম্বন্ধ না থেকে যদি কেবল কর্তব্য বা ব্যবসায়ের সম্বন্ধই থাকে তা হলে যারা পায় তারা হতভাগ্য, যারা দেয় তারাও হতভাগ্য”। এছাড়া আরেকটি উক্তি স্মরণ করা যাক- “শিক্ষক যিনি দান করেন তিনি আলোকিত মানুষ, আশাটি তার জীবনকে আলোকিত করে”।
ড. গাজী আবদুল্লাহেল বাকী একজন কবি, লেখক, অনুবাদক, গবেষক ও সমালোচক এবং ১৯৬৭ সাল থেকে সাহিত্য রচনায় ব্যাপৃত। এ যাবত তার ২০টির উপর বই (বাংলা ও ইংরেজী) প্রকাশিত হয়েছে। বিদেশেও অনেক সংকলনে স্যারের কবিতা চাপা হয়েছে। তিনি দেশ বিদেশে বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সংস্থার সাথে সম্পৃক্ত। কাব্যিক সফলতার জন্য তিনি বিদেশে একাধিকবার পুরস্কৃত হয়েছেন। এছাড়াও দেশে বিভিন্ন সংগঠন কর্তৃক সাহিত্য, শিক্ষা ও গবেষণার ক্ষেত্রে অবদান রাখার জন্য বহুবার, সম্মানিত ও সংবর্ধিত হয়েছেন। স্যারের ‘‘রুবাইয়াত- ই গাজী আবদুল্লাহেল বাকী” (১৫৭০ রুবাইয়াত) এবং ১১২টি হাইকু কবিতা সম্বলিত “সংস অব ওয়াটার” (জলের গান) ইতিমধ্যেই বোদ্ধা পাঠকদের কাছে দৃষ্টি আকর্ষণ করেছে। “ভাÐারে তব বিবিধ রতন” একটি দ্বিভাষিক সনেট সংকলন যেখানে কবি শামসুর রহমানের ১০টি, আল মাহমুদের ‘‘সোনালী কাবিন’’ ও গাজী আবদুল্লাহেল বাকীর ১৫টি বাংলা সনেটের পাশা-পাশি ইংরেজি অনুবাদ সন্নিবেশিত করা হয়েছে। স্যার, ১৯৭৩ সাল হতে অধ্যাপনা ও প্রশাসনের বিভিন্ন পদে কলেজ, ক্যাডেট কলেজ, ইনস্টিটিউট বিদেশে, পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয় এবং কয়েকটি প্রাইভেট বিশ^বিদ্যালয়ে চাকরি করে আসছেন।
সেই অ, আ, ক, খ থেকে শুরু করে লিডিং বিশ^বিদ্যালয় উচ্চ শিক্ষা জীবনে পেয়েছি অসাধারণ অনেক ভালো শিক্ষকের সাক্ষাত। তবে ৩ জন শিক্ষক এসছেন আমার শিক্ষা জীবনে অধিক প্রিয় হিসেবে। প্রিয় শিক্ষকদের মধ্যে একজন প্রাইমারী শিক্ষিকা সাজবীন আক্তার ম্যাডাম, দ্বিতীয়জন মাধ্যমিক শিক্ষক মাওলানা মনির হুসাইন হুজুর এবং তৃতীয়জন সিলেট লিডিং বিশ^বিদ্যালয়ের ইংরেজী বিভাগের সাবেক ডীন অধ্যাপক ডক্টর গাজী আবদুল্লাহেল বাকী স্যার। সাজবীন ম্যাডাম ও মনির হুসাইন হুজুরকে নিয়ে আমার আলাদা জীবনী লেখা আছে। তাই আজকে আমি আমার বিশ^বিদ্যালয় জীবনের প্রিয় শিক্ষক গাজী স্যারের জীবনী লিখছি।
“শিক্ষকবৃন্দ জাতি গড়ার নিপুন কারিগর”। উক্তিটি ধ্রæব সত্য। গাজী স্যারের তার শিক্ষকতা জীবনে হাতে গড়া লক্ষ লক্ষ ছাত্র-ছাত্রীরা উচ্চ শিক্ষা সম্পন্ন করে দেশ-বিদেশের সেবায় নিয়োজিত। সমাজ সেবায় ব্রত। তাই তিনি একজন সফল শিক্ষক আমার দৃষ্টিতে। স্যার ছিলেন আমার শিক্ষা জীবনের প্রেরণার বাতিঘর। আলোব প্রতীক।আশার আলো ফুটিয়েছেন জীবনে। যদিও স্যারকে খুব অল্প সময় পেয়েছিলাম লিডিং বিশ^বিদ্যালয়ে। স্যারের যে দিকটি আমার সবচেয়ে ভালো লাগতো তা হলো তিনি শুধু শ্রেণী কক্ষের পাঠদানের মধ্যেই জ্ঞান বিতরণ সীমাবদ্ধ রাখতেন না, যেহেতু তিনি ইংরেজী সাহিত্যের ছাত্র ছিলেন, সেজন্য তিনি ইংরেজী সাহিত্যের নানান দিক আলোচনা করতেন। পুরোটা সময় তিনি জ্ঞানের আলোয় মাতিয়ে রাখতেন পাঠদানে শ্রেণীকক্ষে। স্যারের পাঠদান এবং গভীর আলোচনা সাহিত্যের প্রতি আমার প্রচন্ড আগ্রহ ও উৎসাহ তৈরী হয়। মনে মনে বলতাম স্যার কেন অনেক আগে এই বিশ^বিদ্যালয়ে যোগ দিলেন না। ছাত্র-শিক্ষক সম্পর্ক একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। একজন শিক্ষই কেবল তার ছাত্রদের প্রতিভার ধারাগুলো বুঝতে পারেন এবং সেগুলোর বিকাশ ঘটানোর পথটাও বাতলে দিতে পারেন। আমি সৌভাগ্যবান কারণ এমন একজন শিক্ষকের ছাত্র হতে পেরেছি। স্যারের সাথে এখন আমার ব্যক্তিগত দিক থেকেও ভালো সম্পর্ক। স্যার ন¤্র, ভদ্র, নিষ্ঠাবান, পরোপকারী, শান্ত-শিষ্ঠ, পরহেজগার, পাঁচওয়াক্ত নামাজী, বিনয়ী, একজন আদর্শ শিক্ষক, প্রেরণার বাতিঘর। আলোর প্রতীক প্রফেসর ড. গাজী আবদুল্লাহেল বাকী সাতক্ষিরা জেলার কালিগঞ্জ উপজেলার উকশা গ্রামে ১৯৫১ সালে ১৬ ফেব্রæয়ারী জন্ম গ্রহণ করেন। তার পিতার নাম মরহুম গাজী মঈন উদ্দিন আহমেদ, যিনি বাংলাদেশ রেলওয়ে বিভাগে চাকুরি করতেন এবং অবসর গ্রহণের পর কালিগঞ্জ গার্লস হাই স্কুলে মৃত্যুর পূর্বমুহুর্ত পর্যন্ত শিক্ষকতা করেছেন। তার মাতার নাম মরহুমা বেগম নরুন্নাহার খানম। তিনি ধুলিয়াপুর আদর্শ বিদ্যালয়, নলতা হাইস্কুল, হ্যানি রেলওয়ে হাইস্কুল ও সরকারি বি এল বিশ^বিদ্যালয় কলেজে অধ্যায়ন করেন। চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয় হতে ইংরেজিতে অনার্স ও এম, এ এবং সি-ইন-ফ্রেঞ্চ ডিগ্রি লাভ করেন। উল্লেখ্য তিনি বিশ^বিদ্যালয়ের প্রথম ব্যাচের ছাত্র ছিলেন। ইংরেজি শিক্ষাদান এর ওপর ১৯৭৬ সালে প্রশিক্ষণ প্রাপ্ত। পরবর্তিতে ঢাকা বিশ^বিদ্যালয় হতে পি এইচ ডি, ডিগ্রি লাভ করেন। গাজী আবদুল্লাহেল বাকী ১৯৭৩ সাল হতে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি প্রথমে কালিগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ, কালিগঞ্জ, সাতক্ষিরা ও ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল ও কলেজ, কুমিল্লা সেনানিবাসে অধ্যাপনা করেন। এরপর ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ ও লিবিয়ায় ফাতমা যোহরা শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনষ্টিটিউটে ইংরেজি বিষয়ে অধ্যাপনা করেন। ১৯৯১ সালে তিনি খুলনা বিশ^বিদ্যালয়ে যোগদান করেন এবং ২০১১ সালে বিশ^বিদ্যালয় হতে অবসর গ্রহণ করেন। এই বিশ^বিদ্যালয়ে চাকুরিকালীন সময়ে কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে তার সক্রিয় সহায়তায় বিদেশী উচ্চ শিক্ষার প্রতিষ্ঠানের সাথে লিংক প্রোগ্রাম, ইংরাজি ডিসিপ্লিন, অর্থনীতি ডিসিপ্লিন, মর্ডাণ ল্যাংগুয়েজ সেন্টার ও ইনষ্টিটিউট অব ফাইন আর্টস স্থাপিত হয়। এরপর তিনি খুলনাস্থ নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির ইংরেজির অধ্যাপক ও লিবারেল আর্টস এন্ড হিউম্যান সায়েন্স অনুষদের ডীন, সিলেটের লিডিং ইউনিভার্সিটিতে ইংরেজির অধ্যাপক ও আর্টস এÐ মডার্ন ল্যাংগুয়েজ অনুষদের ডীন এবং বর্তমানে খুলনায় একটি নতুন বিশ^বিদ্যালয়ে কর্মরত।
গাজী আবদুল্লাহেল বাকী ১৯৭৩ সাল হতে কর্মজীবন শুরু করেন। তিনি প্রথমে কালিগঞ্জ ডিগ্রি কলেজ, কালিগঞ্জ, সাতক্ষিরা ও ইস্পাহানি পাবলিক স্কুল ও কলেজ, কুমিল্লা সেনানিবাসে অধ্যাপনা করেন। এরপর ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজ ও লিবিয়ায় ফাতমা যোহরা শিক্ষক প্রশিক্ষণ ইনষ্টিটিউটে ইংরেজি বিষয়ে অধ্যাপনা করেন। ১৯৯১ সালে তিনি খুলনা বিশ^বিদ্যালয়ে যোগদান করেন এবং ২০১১ সালে বিশ^বিদ্যালয় হতে অবসর গ্রহণ করেন। এই বিশ^বিদ্যালয়ে চাকুরিকালীন সময়ে কর্তৃপক্ষের উদ্যোগে তার সক্রিয় সহায়তায় বিদেশী উচ্চ শিক্ষার প্রতিষ্ঠানের সাথে লিংক প্রোগ্রাম, ইংরাজি ডিসিপ্লিন, অর্থনীতি ডিসিপ্লিন, মর্ডাণ ল্যাংগুয়েজ সেন্টার ও ইনষ্টিটিউট অব ফাইন আর্টস স্থাপিত হয়। এরপর তিনি খুলনাস্থ নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির ইংরেজির অধ্যাপক ও লিবারেল আর্টস এন্ড হিউম্যান সায়েন্স অনুষদের ডীন, সিলেটের লিডিং ইউনিভার্সিটিতে ইংরেজির অধ্যাপক ও আর্টস এÐ মডার্ন ল্যাংগুয়েজ অনুষদের ডীন এবং বর্তমানে খুলনায় একটি নতুন বিশ^বিদ্যালয়ে কর্মরত।
ড. গাজী আবদুল্লাহেল বাকী মূলতঃ একজন কবি। তার ১৯৬৭ সাল হতে অসংখ্য কবিতা, প্রবন্ধ, গল্প, সমালোচনা, হাইকু, পর্যালোচনা, গবেষণা, অনুবাদ ইত্যাদি ইংরেজি ও বাংলায় বিভিন্ন প্রত্র-পত্রিকায়, ম্যাগাজিন ও সাময়িকীতে ছাপা হয়েছে। তার মধ্যে জাতীয় দৈনিক বাংলাদেশ অবজারভার, ইত্তেফাক, দি ডেইলী ষ্টার, ক্সদনিকইনকিলাম, বাংলার বাণী, দি নিউ নেশন, আলোকিত বাংলাদেশ এবং খুলনার সাপ্তাহিক দি ওয়েভ, দৈনিক পূর্বাঞ্চল, জন্মভূমি ও সময়ের খবর উল্লেখযোগ্য। এ পর্যন্ত তার বিশের ওপর পুস্তক প্রকাশিত হয়েছে।
গবেষণাও সম্পাদনার ক্ষেত্রে তার অবদান উল্লেখযোগ্য। তার বহু গবেষণামূলক প্রবন্ধ ও পুস্তক প্রকাশিত হয়েছে। ঝিনাইদহ ক্যাডেট কলেজের মূখপত্র দি কলেজ ক্রনিক্যল তিনি সাত বছর যাবত সম্পাদনা করেন। খুলনা বিশ^বিদ্যালয় স্টাডিস এর সহযোগী সম্পাদক ও খুলনা বিশ^বিদ্যালয়ের ইতিহাসের তিনি অন্যতম সম্পাদক; এক্সিকিউটিভ এডিটর, নর্থ ওয়েস্টার্ন ইউনিভার্সিটির জার্নাল; এক্সিকিউটিভ এডিটর, জার্নাল অব বিজনেস, সোসাইটি এন্ড সায়েন্স এবং সম্পাদক, দি নিউজ বুলেটিন, লিডিং ইউনিভার্সিটি, সিলেট; সদস্য, সম্পাদনা পরিষদ আই আর এ পাবলিকেশন্স, নয়াদিল্লী এবং ভারত পাবলিকেশন্স, ভারত। তিনি জাতীয় ও আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সেমিনার ও ওয়ার্কসপে, যোগদান করেন। তিনি বিভিন্ন সরকারি প্রতিষ্ঠানে বিশেষজ্ঞ ও অতিথি বক্তা হিসেবে ইংরেজি ও প্রশাসনের ওপর বহু বছর যাবত বক্তব্য প্রদান করেন।
তিনি দেশে বিদেশে কবিতার ওপর একাধিকবার পুরুষ্কার লাভ করেছেন। তারমধ্যে ১৯৭০ সালে ইউএসআইএস (ঢাকা) কর্তৃক, ১৯৭৩ সালে চট্টগ্রাম বিশ^বিদ্যালয় কর্তৃক, ১৯৯৪, ১৯৯৫, ও ১৯৯৬ সালে ইটালিতে শান্তির ওপর এ পোয়েম ফর পীস’ আন্তজার্তিক কবিতা প্রতিযোগিতায়’ প্রাইজ অব মেরিট অর্জনে হ্যাট্রিক করেন এবং অনুষ্ঠানে কবিতা পাঠের জন্য আমন্ত্রিত হন। কবিতাগুলো সংস্থার স্পেশাল ক্যাটালগে ছাপা হয়েছে। ‘ইন্টারন্যাশনাল সোসাইটি অব পোয়েটস’ (আইএসপি) আমেরিকাতে ‘পোয়েট অব দি ইয়ার ফর ২০০১’ মনোনয়ন দান করে ‘ইন্টারন্যাশনাল পোয়েট অব মেরিট’ উপাধিতে ভূষিত করে এবং একাধিকবার ওয়াশিংটন ডিসিতে কবিতা পাঠের আমন্ত্রণ জানায় অধিকন্তু, আইএসপি এর ডিস্টিংগুইশড মেম্বারসিপ প্রদান করে এবং উক্ত সংস্থা কর্তৃক প্রকাশিত বিভিন্ন সংকলনে তার কবিতা ছাপা হয়েছে। ১৯৯৮ সালে ‘দ্যা ন্যাশনাল লাইব্রেরী অব পোয়েট্রি আমেরিকা’ তাকে কবিতায় উল্লেখযোগ্য অবদানের জন্য ‘এডিটরস চয়েস এওয়ার্ড’ প্রদান করে এবং ‘ভিশনস’ নামে তার একক ক্যাসেট এ্যালবাম প্রকাশ করে। দেশে রাইটার্স ক্লাব পদক ২০০১, আলিজ একাডেমী সম্মাননা, খুলনা সাহিত্য পরিষদ সম্মাননা, এম.এ. রাজ্জাক মদীনাবাদী পদক ২০০৭ ও নন্দিনী সাহিত্য ও পাঠচক্র সম্মাননা ২০০৭, গবেষণায় খুসাস মাতৃভাষা স্বর্ণপদক ২০১১, কালিগঞ্জ আন্তজার্তিক সম্মেলন সম্মাননা ২০১৪ ইত্যাদি লাভ করেন। ২০১১ সালে জাতীয় অপরাধ-পর্যবেক্ষণ (মানবাধিকার) ও আইনী সহায়তা সংস্থ্যা কর্তৃক সফল সাহিত্যক হিসেবে সম্মাননা ও সংবর্ধনা প্রদান।
তিনি বিভিন্ন সাহিত্য সংগঠনের সাথে সম্পৃক্ত। জাতীয় সাহিত্য পরিষদ খুলনা, জাতীয় অপরাধ-পর্যবেক্ষণ (মানবাধিকার) ও আইনী সহায়তা সংস্থা, শিল্পকলা একাডেমি খুলনা ও বাংলা একাডেমীর জীবন সদস্য। ইতোপূর্বে নয় বছর যাবত বাংলাদেশ বেতার খুলনা হতে সাহিত্য, বিভিন্ন জাতীয় দিবস ও ইসলামের ওপর অনুষ্ঠানে অংশ গ্রহণ করেছেন।
স্যারের এ পর্যন্ত প্রকাশিত বইসমূহঃ
১.স্বদেশপ্রেম (বঙ্গবন্ধু ও স্বাধীনতা বিষয়ক কবিতা)-১৯৭২ (Patriotism: poems about Bangabandhu & Freedom)
২. আল্লাহর অস্তিত্ব ও কোরান-১৯৮৪ (Existence of Allah and the Quran)
৩.Peace Lost and Reagained (A book of poems)-1995
৪. শান্তির হৃদয়একটি (কাব্যগ্রন্থ)-১৯৮৬ (Book of poems : Peace has One Heart)
৫. “Visions” A solo Cassette Album of English poems (Published by the National Library of Poetry, USA)- 1996.
৬.হরিণীর সবুজ চোখ (কাব্যগ্রন্থ)-১৯৯৭(Book of poems: Roes have Green
Eyes-1997)
৬. কাঠ বিড়ালীর ভাবনা (কাব্যগ্রন্থ)-১৯৯৮ (Thinking of the Squirrel-1998)
৭. আসমাউল হোসনা-১৯৯৯ (The Beautiful Names of Allah-1999)
৮. আসমায়ে ছফা- ২০০০ (The Names of Rasul Sm)
৯. Rhetoric & Prosody with Literary Terms -2001
১০. পাতালে হাসপাতালে (A book of poems rendered in English-2003))-২০০৩
১১. Allen Ginsburg’s “Semtember on Jessore Road-A critique
With bangla translation-2004
১২. Melodies of Hieroglyphs (A bi-lingual book of English poems)-2006
১৩. Gifts of English-2007
১৪. Subhanallah (translated in English)-2010
১৫. English My English-2012
১৬. রুবাইয়াত-ই-গাজী আবদুল্লাহেল বাকী-২০১৪ (১৫৭০ সংখ্যক) (Rubaiyat-e-
Gazi Abdulla-hel Baqui-2014)
১৭. ওমর খৈয়ামের রুবাইয়াত : সুফিকাব্য ঐতিহ্যের অবিচ্ছেদ্য অংশ (অধ্যাপক শরীফ
আতিকুজ্জামান কর্তৃক বাংলায় অনুদিত)- ২০১৫ (Omar Khyaam’s Rubaiyat:
An Integral part of the heritage of Sufis-2015)
১৮. হেমন্তের ডালে সবুজ কোকিল-২০১৬ (৩৯টি প্রবন্ধের সংকলন) (Green Cuckoo
on the Branch of Autumn-2016)
১৯. Songs of Water (Haiku Poems)-2017
২০. Varied Gems in Thy Treasury (A bi-lingual collection of sonnets)-2018
২১. আল্লাহই পরম সত্তা ((Bangla Translation of ‘Allah the Absolute’)-২০১৮
২২. নিহার জন্য ছড়া (Rhyme for Niha)-2019- Translated from Bangla
২৩. Ragib Ali: A Donorhero Turns Iron into Gold-Translated from Bangla-2019
২৪.হুলিয়ানামা ও আখলাকে কারিমা (নবী করিম দঃ এর ওপর কবিতা) (The description
of ‘head-to-foot’ and manners of Rasul Sm)
পরিশেষে, আমি মনে করি একজন আদর্শবান শিক্ষকের যতোগুণ থাকা প্রয়োজন সব গুণই স্যারের মধ্যে আছে, যার কারণে তিনি আমার বিশ^বিদ্যালয় জীবনে প্রিয় বা সেরা শিক্ষক। বলা হয়ে থাকে যে, ‘‘মা বাবার পরে শিক্ষকের স্থান”। শিক্ষকরা ছাত্র-ছাত্রীর ভবিষ্যত আলোকিত করেন এবং সুন্দর জীবন পরিচালনার জন্য পথ দেখান। তাই শিক্ষকদের প্রতি আমাদের সম্মান, শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা দেখানো প্রয়োজন। আমি আমার প্রিয় শিক্ষকের দীর্ঘায়ু-হায়াত কামনা করি এবং সব সময় সুস্থতার সাথে ভালো থাকার জন্য দু’য়া করি।
লেখক: আবদুল কাদির জীবন
সম্পাদক, দি আর্থ অব অটোগ্রাফ