দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরামের কেন্দ্রীয় সাধারণ সম্পাদক জননেতা মকসুদ হোসেন বলেছেন, জার্মান বার্লিন ভিত্তিক আন্তর্জাতিক দুর্নীতি বিরোধী সংস্থা (টিআইবি) সংবাদ সম্মেলন করে বাংলাদেশকে দুর্নীতির ১৪তম অবস্থান নির্ণয় করেছেন। যা ২০২৩ ছিলো ১০ এর মধ্যে।
দেশে সকল বিশৃঙ্খলার উৎস হচ্ছে উচ্চ পর্যায়ে দুর্নীতি। এই দুর্নীতিকে নিয়ন্ত্রণের মধ্যে না আনতে পারলে আগামীর নতুন বাংলাদেশ কায়েমের স্বপ্ন দুঃস্বপ্নে পরিণত হবে। যে কোন মূল্যে অন্তর্বর্তীকালীন সময়ে এই মহাসুযোগকে কাজে লাগিয়ে সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের সম্পদের হিসাব প্রতি ২ বছর পর পর সরকারির নিকট দাখিল করার বিধানটি বাধ্যতামূলক, ১৯৭৯ আদলে নয়, শক্তিশালী ন্যায়পাল গঠন দেশবাসী দ্রুত সময়ে দেখতে চায়। তিনি বলেন, চোরতন্ত্র বহাল রেখে সাধুতন্ত্র কায়েম করা যাবে না। তিনি আগামী ২৪ ফেব্রুয়ারি বিকাল ৩টার সময় সিলেট নগরীর ঐতিহাসিক কোর্ট পয়েন্টে দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরামের নাগরিক সমাবেশকে সফল করে তোলার জন্য সংগঠনের সকল স্তরের সদস্য ও সিলেট নগরীবাসীর প্রতি আহবান জানিয়েছেন।
মকসুদ হোসেন গত ১৮ ফেব্রুয়ারি মঙ্গলবার সিলেট সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান, ২৪-এর অন্যতম মজলুম গণসংগঠক, শিক্ষানবিশ আইনজীবী জালাল আহমদ দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরামের দুর্নীতি বিরোধী আন্দোলনের প্রতি উদ্বুদ্ধ হয়ে যোগদান উপলক্ষে আয়োজিত মতবিনিময় সভায় সভাপতির তিনি উপরোক্ত কথাগুলো বলেন।
মতবিনিময় সভায় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন দুর্নীতি মুক্তকরণ বাংলাদেশ ফোরামের কেন্দ্রীয় সিনিয়র সহ সভাপতি ইকবাল হোসেন চৌধুরী, সদর উপজেলার জালালাবাদ ইউনিয়ন পরিষদের সাবেক চেয়ারম্যান জালাল আহমদ, ফোরামের কেন্দ্রীয় নেতা রফিকুল ইসলাম শিতাব, সমাজসেব ওসমান আলী, মোহাম্মদ তাজ উদ্দিন, ব্যবসায়ী নেতা মোঃ লায়েক মিয়া প্রমুখ। বিজ্ঞপ্তি